Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2024
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
ম
ম
মণিমালা হাতে নিয়ে (উপহার: মহুয়া)
মত্ত সাগর দিল পাড়ি গহন রাত্রিকালে (5: বলাকা)
মধু মাঝির ওই যে নৌকোখানা (নৌকোযাত্রা: শিশু)
মধুমৎ পার্থিবং রজঃ (মধুসন্ধায়ী - ৩: প্রহাসিনী)
মধুর সূর্যের আলো, আকাশ বিমল (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ১: অনূদিত কবিতা)
মধ্যদিনে আধো ঘুমে আধো জাগরণে (22: রোগশয্যায়)
মধ্যাহ্নে নগর-মাঝে পথ হতে পথে (22: নৈবেদ্য)
মধ্যাহ্নে বিজন বাতায়নে (নাম্নী - খেয়ালী: মহুয়া)
মন উড়ুউড়ু, চোখ ঢুলুঢুলু (খাপছাড়া)
মন যে তাহার হঠাৎপ্লাবনী (বিমুখতা: সানাই)
মন যে দরিদ্র, তার (অত্যুক্তি: সানাই)
মন হতে প্রেম যেতেছে শুকায়ে (বৃদ্ধ কবি: অনুবাদ কবিতা)
মনকে হেথায় বসিয়ে রাখিস নে (গীতালি)
মনকে, আমার কায়াকে (গীতাঞ্জলি)
মনশ্চক্ষে হেরি যবে ভারত প্রাচীন (তপোবন: চৈতালি)
মনে আছে কার দেওয়া সেই ফুল (বিস্মরণ: পূরবী)
মনে আছে সেই প্রথম বয়স (পরিত্যক্ত: মানসী)
মনে করি এইখানে শেষ (গীতাঞ্জলি)
মনে করো যেন বিদেশ ঘুরে (বীরপুরুষ: শিশু)
মনে করো, তুমি থাকবে ঘরে (দুঃখহারী: শিশু)
মনে তো ছিল তোমারে বলি কিছু (নির্বাক্: পরিশেষ)
মনে নেই, বুঝি হবে অগ্রহান মাস (মানসী: সানাই)
মনে পড়ে কবে ছিলাম একা বিজন চরে (হঠাৎ মিলন: সানাই)
মনে পড়ে সেই আষাঢ়ে (খেলা: ক্ষণিকা)
মনে পড়ে, ছেলেবেলায় যে বই পেতুম হাতে (যাত্রাপথ: আকাশপ্রদীপ)
মনে পড়ে, যেন এককালে লিখিতাম (নিমন্ত্রণ: বীথিকা)
মনে পড়ে, শৈলতটে তোমাদের নিভৃত কুটির (15: জন্মদিনে)
মনে ভাবিতেছি, যেন অসংখ্য ভাষার শব্দরাজি (20: জন্মদিনে)
মনে মনে দেখলুম (আট: শেষ সপ্তক)
মনে রেখো দৈনিক (89: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মনে হচ্ছে শূন্য বাড়িটা অপ্রসন্ন (শেষ চিঠি: পুনশ্চ)
মনে হল যেন পেরিয়ে এলেম (অভ্যাগত: বীথিকা)
মনে হয় কী একটি শেষ কথা আছে (শেষ কথা: কড়ি ও কোমল)
মনে হয় সৃষ্টি বুঝি বাঁধা নাই নিয়মনিগড়ে (নিষ্ঠুর সৃষ্টি: মানসী)
মনে হয় সেও যেন রয়েছে বসিয়া (মানসিক অভিসার: মানসী)
মনে হয় হেমন্তের দুর্ভাষার কুজ্ঝটিকা-পানে (8: রোগশয্যায়)
মনে হয়েছিল আজ সব-কটা দুর্গ্রহ (দশ: শেষ সপ্তক)
মনেতে সাধ যে দিকে চাই (চেয়ে থাকা: প্রভাতসংগীত)
মনের আকাশে তার (185: স্ফুলিঙ্গ)
মনেরে আজ কহ যে (বোঝাপড়া: ক্ষণিকা)
মনোপুব্বঙ্গমা ধম্মা মনোসেট্ঠা মনোময়া (ধম্মপদ: রূপান্তর)
মন্ত্রেসে যে পূত (40: উৼসর্গ)
মন্দ যাহা নিন্দা তার রাখ না বটে বাকি (১৬৭: লেখন)
মরচে-পড়া গরাদে ঐ, ভাঙা জানলাখানি (কালো মেয়ে: পলাতকা)
মরণ যেদিন দিনের শেষে (গীতাঞ্জলি)
মরণ রে (19: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
মরণমাতা, এই যে কচি প্রাণ (মরণমাতা: বীথিকা)
মরণের ছবি মনে আনি (মৃত্যু: পুনশ্চ)
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে (প্রাণ: কড়ি ও কোমল)
মরু কহে, অধমেরে এত দাও জল (দীনের দান: কণিকা)
মরুতল কারে বলে? সত্য যেথা (90: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মরুবিজয়ের কেতন উড়াও শূন্যে (বৃক্ষরোপণ উৎসব: বনবাণী)
মর্তজীবনের (186: স্ফুলিঙ্গ)
মর্তবাসীদের তুমি যা দিয়েছ প্রভু (44: নৈবেদ্য)
মর্মে যবে মত্ত আশা (দুরন্ত আশা: মানসী)
মস্ত যে-সব কাণ্ড করি, শক্ত তেমন নয় (আশা: পূরবী)
মহা-অতীতের সাথে আজ আমি করেছি মিতালি (অতীতের ছায়া: বীথিকা)
মহাতরু বহে বহু বরষের ভার (৭৬: লেখন)
মহাভারতের মধ্যে ঢুকেছেন কীট (কীটের বিচার: কণিকা)
মহারাজ ক্ষণেক দর্শন দিতে হবে (37: নৈবেদ্য)
মহারাজা ভয়ে থাকে (খাপছাড়া)
মহীয়সী মহিমার আগ্নেয় কুসুম (সূর্য ও ফুল: অনূদিত কবিতা)
মা কেঁদে কয় (নিষ্কৃতি: পলাতকা)
মা কেহ কি আছ মোর, কাছে এসো তবে (জাগিবার চেষ্টা: কড়ি ও কোমল)
মা গো, আমায় ছুটি দিতে বল্ (প্রশ্ন: শিশু)
মা, যদি তুই আকাশ হতিস (বাণী-বিনিময়: শিশু ভোলানাথ)
মাকে আমার পড়ে না মনে (মনে পড়া: শিশু ভোলানাথ)
মাগো আমার লক্ষ্মী (পত্র: কড়ি ও কোমল)
মাঘের বুকে সকৌতুকে কে আজি এল, তাহা (আগমনী: পূরবী)
মাঘের সূর্য উত্তরায়ণে (বোধন: মহুয়া)
মাছিবংশেতে এল অদ্ভুত জ্ঞানী সে (ছোটো ফুল: কড়ি ও কোমল)
মাছিবংশেতে এল অদ্ভুত জ্ঞানী সে (মাছিতত্ত্ব: প্রহাসিনী)
মাঝরাতে ঘুম এল, লাউ কেটে দিতে (11: ছড়া)
মাঝিয়ে মঁনীচা জাণা হা নির্ধার (মরাঠী: তুকারাম: রূপান্তর)
মাঝে মাঝে আসি যে তোমারে (গানের মন্ত্র: সানাই)
মাঝে মাঝে কতবার ভাবি কর্মহীন (24: নৈবেদ্য)
মাঝে মাঝে কভু যবে অবসাদ আসি (98: নৈবেদ্য)
মাঝে মাঝে বিধাতার ঘটে একি ভুল (খাপছাড়া)
মাঝে মাঝে মনে হয়, শত কথা-ভারে (শেষ কথা: চৈতালি)
মাটি আঁকড়িয়া থাকিবারে চাই (91: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মাটিতে দুর্ভাগার (187: স্ফুলিঙ্গ)
মাটিতে মিশিল মাটি (188: স্ফুলিঙ্গ)
মাটির ছেলে হয়ে জন্ম, শহর নিল মোরে (ভ্রমণী: ছড়ার ছবি)
মাটির প্রদীপ সারা দিবসের অবহেলা লয় মেনে (৩৬: লেখন)
মাটির সুপ্তিবন্ধন হতে আনন্দ পায় ছাড়া (১০: লেখন)
মাঠে আছে কাঁচা ধান (92: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মাঠের শেষে গ্রাম (বুধু: ছড়ার ছবি)
মাতৃস্নেহবিগলিত স্তন্যক্ষীররস (46: নৈবেদ্য)
মাধব, না কহ আদরবাণী (15: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
মাধবী যায় যবে চলিয়া (93: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মান অপমান উপেক্ষা করি দাঁড়াও (189: স্ফুলিঙ্গ)
মানসকৈলাসশৃঙ্গে নির্জন ভুবনে (মানসলোক: চৈতালি)
মানিক কহিল, পিঠ পেতে দিই দাঁড়াও (খাপছাড়া)
মানুষ কাঁদিয়া হাসে (কষ্টের জীবন: অনুবাদ কবিতা)
মানুষের ইতিহাসে ফেনোচ্ছল উদ্বেল উদ্যম (বধূ: পরিশেষ)
মানুষেরে করিবারে স্তব (190: স্ফুলিঙ্গ)
মানের আসন, আরামশয়ন (গীতাঞ্জলি)
মারাঠা দস্যু আসিছে রে ওই (পণরক্ষা: কথা)
মালতী সারাবেলা ঝরিছে রহি রহি (94: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মালা গাঁথিবার কালে ফুলের বোঁটায় (নিন্দুকের দুরাশা: কণিকা)
মালা হতে খসে-পড়া ফুলের একটি দল (মালা হতে খসে-পড়া: গীতালি)
মাস্টার বলে, তুমি দেবে ম্যাট্রিক (খাপছাড়া)
মাস্টারি-শাসনদুর্গে সিঁধকাটা ছেলে (স্কুল-পালানে: আকাশপ্রদীপ)
মায়াজাল দিয়া কুয়াশা জড়ায় (১০৯: লেখন)
মায়ামৃগী, নাই বা তুমি (বিপাশা: পূরবী)
মায়ায় রয়েছে বাঁধা প্রদোষ-আঁধার (নিদ্রিতার চিত্র: কড়ি ও কোমল)
মিছে ডাকো--মন বলে, আজ না (191: স্ফুলিঙ্গ)
মিছে তর্ক-- থাক্ তবে থাক্ (নারীর উক্তি: মানসী)
মিছে হাসি মিছে বাঁশি মিছে এ যৌবন (পবিত্র জীবন: কড়ি ও কোমল)
মিথ্যা আমায় কেন শরম দিলে (ভর্ৎসনা: ক্ষণিকা)
মিথ্যা আমি কী সন্ধানে (62: গীতিমাল্য)
মিথ্যে তুমি গাঁথলে মালা (উৎসৃষ্ট: ক্ষণিকা)
মিলন সম্পূর্ণ আজি হল তোমা-সনে (8: স্মরণ)
মিলন-প্রভাতে দূরের মানুষ (95: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মিলন-যাত্রায় তব পরিপূর্ণ প্রেমের পাথেয় (96: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মিলন-সুলগনে (192: স্ফুলিঙ্গ)
মিলননিশীথে ধরণী ভাবিছে (১২৪: লেখন)
মিলনের রথ চলে (97: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মিলনের রথ চলে জীবনের (13: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
মিলের চুমকি গাঁথি ছন্দের পাড়ের মাঝে মাঝে (28: আরোগ্য)
মুকুলের বক্ষোমাঝে (193: স্ফুলিঙ্গ)
মুক্ত করো, মুক্ত করো নিন্দা-প্রশংসার (84: নৈবেদ্য)
মুক্ত যে ভাবনা মোর (194: স্ফুলিঙ্গ)
মুক্ত হও হে সুন্দরী (অপ্রকাশ: বীথিকা)
মুক্তবাতায়নপ্রান্তে জনশূন্য ঘরে (5: আরোগ্য)
মুক্তি এই-- সহজে ফিরিয়া আসা সহজের মাঝে (6: প্রান্তিক)
মুক্তি নানা মূর্তি ধরি দেখা দিতে আসে নানা জনে (মুক্তি: পূরবী)
মুখ ফিরায়ে রব তোমার পানে (গীতাঞ্জলি)
মুচকে হাসে অতুল খুড়ো (খাপছাড়া)
মুদিত আলোর কমল-কলিকাটিরে (গীতালি)
মুরগি পাখির 'পরে (খাপছাড়া)
মুহূর্ত মিলায়ে যায় (195: স্ফুলিঙ্গ)
মূর্ত তোরা বসন্তকাল মানব-লোকে (98: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মূঢ় পশু ভাষাহীন নির্বাক্হৃদয় (দুই বন্ধু: চৈতালি)
মৃতের যতই বাড়াই মিথ্যা মূল্য (১১২: লেখন)
মৃতেরে যতই করি স্ফীত (196: স্ফুলিঙ্গ)
মৃত্তিকা খোরাকি দিয়ে (197: স্ফুলিঙ্গ)
মৃত্যু কহে, পুত্র নিব; চোর কহে ধন (অপরিহরণীয়: কণিকা)
মৃত্যু দিয়ে যে প্রাণের (198: স্ফুলিঙ্গ)
মৃত্যুও অজ্ঞাত মোর। আজি তার তরে (90: নৈবেদ্য)
মৃত্যুদূত এসেছিল হে প্রলয়ংকর, অকস্মাৎ (10: প্রান্তিক)
মৃত্যুর ধর্মই এক, প্রাণধর্ম নানা (১৭৩: লেখন)
মৃত্যুর নেপথ্য হতে আরবার এলে তুমি ফিরে (11: স্মরণ)
মৃত্যুর পাত্রে খৃস্ট যেদিন মূত্যুহীন প্রাণ উৎসর্গ করলেন (মানবপুত্র: পুনশ্চ)
মেঘ কেটে গেল (মরিয়া: সানাই)
মেঘ বলেছে ‘যাব যাব’ (গীতালি)
মেঘ সে বাষ্পগিরি (২২: লেখন)
মেঘগুলি মোর (99: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে (গীতাঞ্জলি)
মেঘের আড়ালে বেলা কখন যে যায় (উপকথা: কড়ি ও কোমল)
মেঘের দল বিলাপ করে আঁধার হল দেখে (৬৮: লেখন)
মেঘের মধ্যে মা গো, যারা থাকে (মাতৃবৎসল: শিশু)
মেঘ্লা শ্রাবণের বাদ্লা রাতি (কবিতা)
মেছুয়াবাজার থেকে (খাপছাড়া)
মেনেছি, হার মেনেছি (গীতাঞ্জলি)
মোছো তবে অশ্রুজল, চাও হাসিমুখে (আত্ম-অপমান: কড়ি ও কোমল)
মোটা মোটা কালো মেঘ (দেখা: পুনশ্চ)
মোদের হারের দলে বসিয়ে দিলে (হার: খেয়া)
মোর অঙ্গে অঙ্গে যেন আজি বসন্ত-উদয় (উৎসব: চিত্রা)
মোর কাগজের খেলার নৌকা ভেসে চলে যায় সোজা (৮৬: লেখন)
মোর কিছু ধন আছে সংসারে (3: উৼসর্গ)
মোর গান এরা সব শৈবালের দল (15: বলাকা)
মোর গানে গানে, প্রভু, আমি পাই পরশ তোমার (২৭: লেখন)
মোর চেতনায় (9: জন্মদিনে)
মোর প্রভাতের এই প্রথমখনের (96: গীতিমাল্য)
মোর মরণে তোমার হবে জয় (গীতালি)
মোর সন্ধ্যায় তুমি সুন্দরবেশে এসেছ (111: গীতিমাল্য)
মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে (গীতালি)
মোরে করো সভাকবি ধ্যানমৌন তোমার সভায় (রাত্রি: কল্পনা)
মোরে হিন্দুস্থান (হিন্দুস্থান: নবজাতক)
মোহন কন্ঠ সুরের ধারায় যখন বাজে (27: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
মৌমাছি সে মধু খোঁজে মাধবীর ঝোপে (100: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
মৌমাছির মতো আমি চাহি না ভাণ্ডার ভরিবারে (মধু: পূরবী)
ম্যাট্রিকুলেশনে পড়ে (ভীরু: পুনশ্চ)
ম্লান হয়ে এল কণ্ঠে মন্দারমালিকা (স্বর্গ হইতে বিদায়: চিত্রা)
ময়ূরাক্ষী নদীর ধারে (বাসা: পুনশ্চ)
© Kriya Unlimited, 2010 - 2024