TONIGHT THERE is a stir among the palm leaves, a swell in the sea, Full Moon, like the heart throb of the world. From what Unknown sky hast thou carried in thy silence the aching secret of love?
এমন দিনে তারে বলা যায়, এমন ঘনঘোর বরিষায়! এমন মেঘস্বরে বাদল-ঝরঝরে তপনহীন ঘন তমসায়। সে কথা শুনিবে না কেহ আর, নিভৃত নির্জন চারি ধার। দুজনে মুখোমুখি গভীর দুখে দুখী, আকাশে জল ঝরে অনিবার। জগতে কেহ যেন নাহি আর। সমাজ সংসার মিছে সব, মিছে এ জীবনের কলরব। কেবল আঁখি দিয়ে আঁখির সুধা পিয়ে হৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব। আঁধারে মিশে গেছে আর সব। বলিতে বাজিবে না নিজ কানে, চমক লাগিবে না নিজ প্রাণে। সে কথা আঁখিনীরে মিশিয়া যাবে ধীরে এ ভরা বাদলের মাঝখানে। সে কথা মিশে যাবে দুটি প্রাণে। তাহাতে এ জগতে ক্ষতি কার নামাতে পারি যদি মনোভার? শ্রাবণবরিষনে একদা গৃহকোণে দু কথা বলি যদি কাছে তার তাহাতে আসে যাবে কিবা কার? আছে তো তার পরে বারো মাস, উঠিবে কত কথা কত হাস। আসিবে কত লোক কত-না দুখশোক, সে কথা কোন্খানে পাবে নাশ। জগৎ চলে যাবে বারো মাস। ব্যাকুল বেগে আজি বহে বায়, বিজুলি থেকে থেকে চমকায়। যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে সে কথা আজি যেন বলা যায় এমন ঘনঘোর বরিষায়।
পাছে দেখি তুমি আস নি, তাই আধেক আঁখি মুদিয়ে চাই, ভয়ে চাই নে ফিরে। আমি দেখি যেন আপন-মনে পথের শেষে দূরের বনে আসছ তুমি ধীরে। যেন চিনতে পারি সেই অশান্ত তোমার উত্তরীয়ের প্রান্ত ওড়ে হাওয়ার 'পরে। আমি একলা বসে মনে গণি শুনছি তোমার পদধ্বনি মর্মরে মর্মরে। ভোরে নয়ন মেলে অরুণরাগে যখন আমার প্রাণে জাগে অকারণের হাসি, যখন নবীন তৃণে লতায় গাছে কোন্ জোয়ারের স্রোতে নাচে সবুজ সুধারাশি-- যখন নব মেঘের সজল ছায়া যেন রে কার মিলন-মায়া ঘনায় বিশ্ব জুড়ে, যখন পুলকে নীল শৈল ঘেরি বেজে ওঠে কাহার ভেরী, ধ্বজা কাহার উড়ে-- তখন মিথ্যা সত্য কেই-বা জানে, সন্দেহ আর কেই-বা মানে, ভুল যদি হয় হোক! ওগো, জানি না কি আমার হিয়া কে ভুলালো পরশ দিয়া, কে জুড়ালো চোখ। সে কি তখন আমি ছিলেম একা, কেউ কি মোরে দেয় নি দেখা। কেউ আসে নাই পিছে? তখন আড়াল হতে সহাস আঁখি আমার মুখে চায় নি নাকি। এ কি এমন মিছে।