হে অন্তরের ধন, তুমি যে বিরহী, তোমার শূন্য এ ভবন। আমার ঘরে তোমায় আমি একা রেখে দিলাম স্বামী, কোথায় যে বাহিরে আমি ঘুরি সকল ক্ষণ। হে অন্তরের ধন, এই বিরহে কাঁদে আমার নিখিল ভুবন। তোমার বাঁশি নানা সুরে আমায় খুঁজে বেড়ায় দূরে, পাগল হল বসন্তের এই দখিন সমীরণ।
কী হবে বলো গো সখি ভালোবাসি অভাগারে যদি ভালোবেসে থাক ভুলে যাও একেবারে -- একদিন এ হৃদয় -- আছিল কুসুমময় চরাচর পূর্ণ ছিল সুখের অমৃতধারে সেদিন গিয়েছে সখি আর কিছু নাই ভেঙে পুড়ে সব যেন হয়ে গেছে ছাই হৃদয়-কবরে শুধু মৃত ঘটনার ...[র]য়েছে পড়ে স্মৃতি নাম যার।