Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Artists
স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত
স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত
কে জানিত তুমি
কেন জাগে না
All artists...
কে জানিত তুমি (পূজা)
কে জানিত তুমি ডাকিবে আমারে, ছিলাম নিদ্রামগন।
সংসার মোরে মহামোহঘোরে ছিল সদা ঘিরে সঘন ॥
আপনার হাতে দিবে যে বেদনা, ভাসাবে নয়নজলে,
কে জানিত হবে আমার এমন শুভদিন শুভলগন ॥
জানি না কখন করুণা-অরুণ উঠিল উদয়াচলে,
দেখিতে দেখিতে কিরণে পুরিল আমার হৃদয়গগন ॥
তোমার অমৃতসাগর হইতে বন্যা আসিল কবে,
হৃদয়ে বাহিরে যত বাঁধ ছিল কখন হইল ভগন ॥
সুবাতাস তুমি আপনি দিয়েছ, পরানে দিয়েছ আশা--
আমার জীবনতরণী হইবে তোমার চরণে মগন ॥
See more on this song...
GG2-olpyXvQ
6678
স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত - অন্যান্য নিবেদন
অকারণে অকালে মোর
অনন্তসাগরমাঝে দাও তরী
অনেক দিয়েছ নাথ
অন্ধকারের মাঝে আমায়
অমন আড়াল দিয়ে
অমল ধবল পালে
অয়ি বিষাদিনী বীণা, আয়, সখী
আঁখিজল মুছাইলে
আঁধার কুঁড়ির বাঁধন
আঁধার রাতে একলা
আকাশতলে দলে দলে
আকাশে তোর তেমনি
আঘাত করে নিলে
আছ আকাশ-পানে তুলে
আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু
আজ দখিন-বাতাসে
আজ শ্রাবণের পূর্ণিমাতে
আজি কাঁদে কারা
আজি ঝরো ঝরো
আজি তোমায় আবার
আজি বসন্ত জাগ্রত
আজি শুভদিনে পিতার ভবনে
আনন্দেরই সাগর হতে
আপনাকে এই জানা
আবার মোরে পাগল
আবার যদি ইচ্ছা কর
আমরা চিত্র অতি বিচিত্র
আমরা ঝ'রে-পড়া ফুলদল
আমরা দূর আকাশের নেশায় মাতাল
আমরা নূতন প্রাণের
আমার এ ঘরে
আমার নিশীথরাতের বাদলধারা
আমার নয়ন তোমার
আমার নয়ন-ভুলানো এলে
আমার প্রাণের মাঝে
আমার বনে বনে
আমার বিচার তুমি করো
আমার ব্যথা যখন
আমার যে গান
আমার যেতে সরে
আমার সকল কাঁটা
আমার সত্য মিথ্যা
আমার সুরে লাগে
আমার হৃদয়েতে
আমারে তুমি কিসের ছলে
আমারে দিই তোমার
আমায় অভিমানের বদলে
আমায় ক্ষমো হে
আমায় বাঁধবে যদি
আমি জ্বালব না মোর
আমি তোমারি মাটির
আমি বহু বাসনায়
আমি ভয় করব না
আমি যাব না
আমি সংসারে মন দিয়েছিনু
আমি স্বপনে রয়েছি
আর নহে, আর
আলো যে আজ
আলোকের এই ঝর্নাধারায়
আয় তবে সহচরী
এ কী সুগন্ধহিল্লোল
এ কী হরষ হেরি
এ পথ গেছে কোন্খানে
এই তো তোমার
এই তো ভালো
এই বুঝি মোর
এই শ্রাবণ-বেলা বাদল-ঝরা
এই শ্রাবণের বুকের
একটি নমস্কারে
একটুকু ছোঁওয়া লাগে
একদা প্রাতে কুঞ্জতলে
একমনে তোর একতারাতে
একলা বসে বাদল-শেষে
একি আকুলতা ভুবনে
এনেছ ওই শিরীষ
এবার চলিনু তবে
এবার বিদায়বেলার সুর
এবেলা ডাক পড়েছে
এমনি করে ঘুরিব দূরে
এসো গো এসো, বনদেবতা
ও কথা বোলো না
ওই আসনতলের
ওই কথা বলো সখী,
ওকি সখা, মুছ
ওগো বধূ সুন্দরী
ওরে চিত্ররেখাডোরে বাঁধিল
ওরে, তোরা নেই
ওহে দয়াময়, নিখিল-আশ্রম
ওহে নবীন অতিথি
ওহে সুন্দর, মম
কখন বাদল-ছোঁওয়া লেগে
কত কাল রবে বল ভারত রে
কতবার ভেবেছিনু আপনা
কাঁপিছে দেহলতা থরথর
কাছে থেকে দূর
কাজ ভোলাবার কে গো তোরা
কালী কালী বলো রে আজ
কিছু বলব ব'লে
কী করিলি মোহের ছলনে
কী পাই নি
কূল থেকে মোর
কে জনিত তুমি ডাকিবে আমারে
কে জানিত তুমি
কে জানিত তুমি
কেন জাগে না
কেন ধরে রাখা,
কেন নিবে গেল বাতি
কেহ কারো মন
কোথা আছ, প্রভু
কোন্ সুদূর হতে
খ্যাপা তুই আছিস
গগনে গগনে ধায়
গগনের থালে রবি চন্দ্র দীপক জ্বলে
গহন ঘন ছাইল
গাব তোমার সুরে
গিয়াছে সে দিন
গেল গো-- ফিরিল
চিনিলে না আমারে
ছাড়্ গো তোরা
ছায়া ঘনাইছে বনে
জগৎ জুড়ে উদার সুরে
জনগণমন-অধিনায়ক
জননী, তোমার করুণ
জননীর দ্বারে আজি
জানি তোমার অজানা
জীবন আমার চলছে
জড়ায়ে আছে বাধা
ঝড়ে যায় উড়ে
তপস্বিনী হে ধরণী
তপের তাপের বাঁধন
তার বিদায়বেলার মালাখানি
তারে দেহো গো আনি.
তুমি আমাদের পিতা
তুমি কোন্ ভাঙনের
তুমি তো সেই যাবেই
তুমি বন্ধু, তুমি নাথ
তুমি যে চেয়ে আছ
তোমার আনন্দ ওই
তোমার আসন পাতব
তোমার আসন শূন্য
তোমার কাছে শান্তি
তোমার মনের একটি
তোমার সোনার থালায়
তোমার হাতের রাখীখানি
তোমারেই প্রানের আশা কহিব
তোমায় নতুন করেই
তোর আপন জনে
তোরা বসে গাঁথিস মালা,
দিনশেষে বসন্ত যা
দিনের বেলায় বাঁশি
দুঃখ যদি না পাবে তো
দুয়ারে দাও মোরে
দূরদেশী সেই রাখাল
দেখায়ে দে কোথা আছে
দেশ দেশ নন্দিত করি
দ্বারে কেন দিলে
ধরণীর গগনের মিলনের
ধ্বনিল আহ্বান মধুর গম্ভীর
ধ্বনিল আহ্বান মধুর গম্ভীর
নিদ্রাহারা রাতের এ গান
নীরব রজনী দেখো মগ্ন জোছনায়
নীরবে আছ কেন
নীল- অঞ্জনঘন পুঞ্জছায়ায়
নৃত্যের তালে তালে
নয়ন তোমারে
পথিক মেঘের দল
পাখি আমার নীড়ের
পাছে সুর ভুলি
পূর্ণ প্রাণে চাবার
প্রভাতে বিমল আনন্দে
প্রেমের ফাঁদ পাতা
ফল ফলাবার আশা
ফাগুনের পূর্ণিমা এল
ফিরায়ো না মুখখানি,
ফিরে চল্
বঁধু, তোমায় করব
বঁধুর লাগি কেশে আমি পরব এমন ফুল
বকুলগন্ধে বন্যা এল
বলো তো এইবারের মতো
বলো তো এইবারের মতো
বল্, গোলাপ, মোরে
বসন্ত-প্রভাতে এক মালতীর ফুল
বসন্তে-বসন্তে তোমার কবিরে
বাংলার মাটি, বাংলার জল
বাজাও তুমি, কবি
বাজিল কাহার বীণা মধুর
বিপদে মোরে রক্ষা করো
বিরস দিন বিরল
ব্যাকুল বকুলের ফুলে
বড়ো বিস্ময় লাগে হেরি
বড়ো বেদনার মতো
ভোর হল যেই
মন হতে প্রেম যেতেছে
মম চিত্ত নিতি
মরণ রে, তুঁহু
মহাবিশ্বে মহাকাশে
মহাসিংহাসনে বসি
মিটিল সব ক্ষুধা
মোরা চলব না
যখন এসেছিলে অন্ধকারে
যদি তোমার দেখা
যদি ভরিয়া লইবে কুম্ভ
যদি হল যাবার
যাত্রী আমি ওরে
যে আমি ওই
যে ছায়ারে ধরব
যে ফুল ঝরে
যে রাতে মোর
রাঙিয়ে দিয়ে যাও
রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি
লিখন তোমার ধুলায়
লুকিয়ে আস আঁধার রাতে
শীতের বনে কোন্
শ্যামল শোভন শ্রাবণ
শ্রাবণ, তুমি বাতাসে
সংসার যবে মন
সকলই ফুরাইল.
সখা হে, কী দিয়ে
সঘন গহন রাত্রি
সবার মাঝারে তোমারে স্বীকার
সবে আনন্দ করো
সাজাব তোমারে হে
সাধের কাননে মোর রোপণ
সুখহীন নিশিদিন
সোনার পিঞ্জর ভাঙিয়ে
হা সখী, ও আদরে
হৃদিমন্দিরদ্বারে বাজে
হে নূতন, দেখা দিক আর বার
হে নূতন, দেখা দিক আর বার
হেথা যে গান
হেরি অহরহ
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023