রাগ: পিলু-কালাংড়া-পরজ-কীর্তন

তাল: আড়খেমটা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): 1290

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): 1883

স্বরলিপিকার: জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর

১৯২ (amar praner pare)

আমার    প্রাণের 'পরে চলে গেল কে

বসন্তের   বাতাসটুকুর মতো।

সে যে    ছুঁয়ে গেল, নুয়ে গেল রে--

ফুল      ফুটিয়ে গেল শত শত।

সে       চলে গেল, বলে গেল না-- সে   কোথায় গেল ফিরে এল না।

সে       যেতে যেতে চেয়ে গেল    কী যেন গেয়ে গেল--

তাই     আপন-মনে বসে আছি কুসুমবনেতে।

সে       ঢেউয়ের মতন ভেসে গেছে,   চাঁদের আলোর দেশে গেছে,

          যেখান দিয়ে হেসে গেছে,  হাসি তার    রেখে গেছে রে--

          মনে হল আঁখির কোণে    আমায় যেন ডেকে গেছে সে।

আমি     কোথায় যাব, কোথায় যাব, ভাবতেছি তাই একলা বসে।

সে       চাঁদের চোখে বুলিয়ে গেল ঘুমের ঘোর।

সে       প্রাণের কোথায় দুলিয়ে গেল ফুলের ডোর।

          কুসুমবনের উপর দিয়ে কী কথা সে বলে গেল,

          ফুলের গন্ধ পাগল হয়ে সঙ্গে তারি চলে গেল।

          হৃদয় আমার আকুল হল,    নয়ন আমার মুদে এলে রে--

          কোথা দিয়ে কোথায় গেল সে॥

  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

Renditions

 

 

আপনিও যোগ করুন এই গানের একটি নতুন নিবেদন । পদ্ধতিটি খুবই সহজ । গানটি YouTube থেকে খুঁজে নিন । ভিডিওর URLটি নিচের টেক্সটবক্সে লিখুন বা কপি-পেস্ট করে দিন । Submit বোতামটি টিপে দিন । ব্যাস !

You can also recommend a rendition of this song. Process is simple. Please find the song rendition in YouTube. Copy the URL. Paste it at the textbox below. Press Submit.