Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© tagoreweb.in, 2010 - 2020
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
স
স
সংগীতে যখন সত্য শোনে নিজবাণী (৬৪: লেখন)
সংগীতের বাণীপথে (72: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
সংগ্রামমদিরাপানে আপনা-বিস্মৃত (সংযোজন - প্রচ্ছন্ন পশু: জন্মদিনে)
সংসার কহিল, মোর নাহি কপটতা (স্পষ্ট সত্য: কণিকা)
সংসার মোহিনী নারী কহিল সে মোরে (ছলনা: কণিকা)
সংসার যবে মন কেড়ে লয় (6: নৈবেদ্য)
সংসার সাজায়ে তুমি আছিলে রমণী (18: স্মরণ)
সংসারে মন দিয়েছিনু (পূর্ণকাম: কল্পনা)
সংসারে মোরে রাখিয়াছ যেই ঘরে (100: নৈবেদ্য)
সংসারে সবাই যবে সারাক্ষণ শত কর্মে রত (এবার ফিরাও মোরে: চিত্রা)
সংসারেতে আর-যাহারা (গীতাঞ্জলি)
সংসারেতে দারুণ ব্যথা (232: স্ফুলিঙ্গ)
সংসারের নানা ক্ষেত্রে নানা কর্মে বিক্ষিপ্ত চেতনা (18: রোগশয্যায়)
সকল আকাশ (আশার সীমা: চৈতালি)
সকল গর্ব দূর করি দিব (13: নৈবেদ্য)
সকল চাঁপাই দেয় মোর প্রাণে আনি (৯২: লেখন)
সকল দাবি ছাড়বি যখন (60: গীতিমাল্য)
সকল পক্ষী মৎস্যভক্ষী (118: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
সকল বেলা কাটিয়া গেল (অপেক্ষা: মানসী)
সকলে আমার কাছে যত কিছু চায় (প্রত্যাশা: কড়ি ও কোমল)
সকলের শেষ ভাই (ভাইদ্বিতীয়া: প্রহাসিনী)
সকাল বিকাল ইস্টেশনে আসি (ইস্টেশন: নবজাতক)
সকাল বেলায় উঠেই দেখি চেয়ে (12: রোগশয্যায়)
সকাল-সাঁজে (88: গীতিমাল্য)
সকালবেলায় ঘাটে যেদিন (সমুদ্রে: খেয়া)
সকালে উঠেই দেখি (প্রজাপতি: নবজাতক)
সকালে জাগিয়া উঠি (21: রোগশয্যায়)
সকালের আলো এই বাদলবাতাসে (সান্ত্বনা: পরিশেষ)
সখার কাছেতে প্রেম (231: স্ফুলিঙ্গ)
সখি লো, সখি লো, নিকরুণ মাধব (16: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
সখিরে- পীরিত বুঝবে কে (সংযোজন: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
সখী প্রতিদিন হায় এসে ফিরে যায় কে (সকরুণা: কল্পনা)
সজনি গো (13: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
সজনি সজনি রাধিকা লো (5: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
সজীব খেলনা যদি (19: রোগশয্যায়)
সতিমির রজনী, সচকিত সজনী (9: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
সতীলোকে বসি আছে কত পতিব্রতা (সতী: চৈতালি)
সত্য তার সীমা ভালোবাসে (১১৪: লেখন)
সত্য মোর অবলিপ্ত সংসারের বিচিত্র প্রলেপে (4: প্রান্তিক)
সত্যরত্ন তুমি দিলে (উৎসর্গ: কথা)
সত্যেরে যে জানে, তারে (233: স্ফুলিঙ্গ)
সন্ধে হল, গৃহ অন্ধকার (আকুল আহ্বান: শিশু)
সন্ধেবেলায় বন্ধুঘরে (খাপছাড়া)
সন্ধ্যা এল চুল এলিয়ে (পাঁচ: পত্রপুট)
সন্ধ্যা যায়, সন্ধ্যা ফিরে চায় (সন্ধ্যার বিদায়: কড়ি ও কোমল)
সন্ধ্যা হল গো (107: গীতিমাল্য)
সন্ধ্যা হল, একলা আছি ব'লে (গীতালি)
সন্ধ্যা হয়ে আসে (ঘরের খেয়া: ছড়ার ছবি)
সন্ধ্যা হয়ে এল, এবার (শেষ হিসাব: ক্ষণিকা)
সন্ধ্যা-আলোর সোনার খেয়া পাড়ি যখন দিল গগন-পারে (আকন্দ: পূরবী)
সন্ধ্যাতারা যে ফুল দিল (গীতালি)
সন্ধ্যাদীপ মনে দেয় আনি (234: স্ফুলিঙ্গ)
সন্ধ্যাবেলা লাঠি কাঁখে বোঝা বহি শিরে (সামান্য লোক: চৈতালি)
সন্ধ্যাবেলায় এ কোন্ খেলায় করলে নিমন্ত্রণ (খেলা: পূরবী)
সন্ধ্যার প্রদীপ মোর রাত্রির তারারে (১৩৮: লেখন)
সন্ধ্যারবি মেঘে দেয় (235: স্ফুলিঙ্গ)
সন্ধ্যারাগে ঝিলিমিলি ঝিলমের স্রোতখানি বাঁকা (36: বলাকা)
সন্ধ্যায় একেলা বসি বিজন ভবনে (নিভৃত আশ্রম: মানসী)
সন্ধ্যায় দিনের পাত্র রিক্ত হলে ফেলে দেয় তারে (১১৮: লেখন)
সন্ন্যাসী উপগুপ্ত (অভিসার: কথা)
সফলতা লভি যবে (236: স্ফুলিঙ্গ)
সব চেয়ে ভক্তি যার (238: স্ফুলিঙ্গ)
সব ঠাঁই মোর ঘর আছে (14: উৼসর্গ)
সব লেখা লুপ্ত হয়, বারম্বার লিখিবার তরে (লেখা: পরিশেষ)
সব-কিছু জড়ো ক'রে (237: স্ফুলিঙ্গ)
সব-পেয়েছি'র দেশে কারো (সব-পেয়েছি'র দেশ: খেয়া)
সবা হতে রাখব তোমায় (গীতাঞ্জলি)
সবিতার জ্যোতির্মন্ত্র (119: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
সভা যখন ভাঙবে তখন (গীতাঞ্জলি)
সভাতলে ভুঁয়ে (খাপছাড়া)
সভায় তোমার থাকি সবার শাসনে (56: গীতিমাল্য)
সমস্ত-আকাশ-ভরা আলোর মহিমা (১৬৯: লেখন)
সমুখে শান্তিপারাবার (1: শেষ লেখা)
সমুদ্রের ধারের জমিতেই নারিকেলের সহজ আবাস (নারিকেল: বনবাণী)
সম্পাদকি তাগিদ নিত্য চলছে বাহিরে (অনাদৃতা লেখনী: প্রহাসিনী)
সম্মুখে রয়েছে পড়ি যুগ-যুগান্তর (ভবিষ্যতের রঙ্গভূমি: কড়ি ও কোমল)
সময় আসন্ন হলে (239: স্ফুলিঙ্গ)
সময় একটুও নেই (অপর পক্ষ: শ্যামলী)
সময় চ'লেই যায় (খাপছাড়া)
সযত্নে সাজিল রানী, বাঁধিল কবরী (বিম্ববতী: সোনার তরী)
সরল সরস স্নিগ্ধ তরুণ হৃদয় (ভক্তের প্রতি: চৈতালি)
সরিয়ে দিয়ে আমার ঘুমের (গীতালি)
সরে যা, ছেড়ে দে পথ (অবাধ: পরিশেষ)
সর্দিকে সোজাসুজি (খাপছাড়া)
সর্বদেহের ব্যাকুলতা কী বলতে চায় বাণী (38: বলাকা)
সহজ কথায় লিখতে আমায় কহ যে (উৼসর্গ: খাপছাড়া)
সহজ হবি সহজ হবি (গীতালি)
সহসা তুমি করেছ ভুল গানে (ভুল: বীথিকা)
সাগরজলে সিনান করি সজল এলোচুলে (সাগরিকা: মহুয়া)
সাগরতীরে পাথরপিণ্ড ঢুঁ মারতে চায় কাকে (পাথরপিণ্ড: ছড়ার ছবি)
সাগরের কানে জোয়ার-বেলায় (১২২: লেখন)
সাঙ্গ হয়েছে রণ (43: উৼসর্গ)
সাত বর্ণ মিলে যথা (120: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
সাতটি চাঁপা সাতটি গাছে (সাত ভাই চম্পা: শিশু)
সাতাশ, হলে না কেন এক-শো সাতাশ (এক-তরফা হিসাব: কণিকা)
সাধু যবে স্বর্গে গেল, চিত্রগুপ্তে ডাকি (পুণ্যের হিসাব: চৈতালি)
সারা জীবন দিল আলো (গীতালি)
সারা রাত তারা (240: স্ফুলিঙ্গ)
সারাদিন কাটাইয়া সিংহাসন-'পরে (বনে ও রাজ্যে: চৈতালি)
সারাদিন গিয়েছিনু বনে (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ২: অনূদিত কবিতা)
সারারাত ধ'রে (সানাই: সানাই)
সাড়ে নটা বেজেছে ঘড়িতে (সাড়ে নটা: নবজাতক)
সায়াহ্নে রবির কর পড়িল গগন নীলিমায় (73: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
সিংহলে সেই দেখেছিলেম ক্যান্ডিদলের নাচ (ক্যান্ডীয় নাচ: নবজাতক)
সিংহাসনতলচ্ছায়ে দূরে দূরান্তরে (22: জন্মদিনে)
সিউড়িতে হরেরাম মৈত্তির (10: ছড়া)
সিদ্ধিপারে গেলেন যাত্রী (241: স্ফুলিঙ্গ)
সীমার মাঝে, অসীম, তুমি (গীতাঞ্জলি)
সীমাশূন্য মহাকাশে (121: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
সুখশ্রমে আমি, সখী, শ্রান্ত অতিশয় (শ্রান্তি: কড়ি ও কোমল)
সুখে আমায় রাখবে কেন (গীতালি)
সুখেতে আসক্তি যার (242: স্ফুলিঙ্গ)
সুখের মাঝে তোমায় দেখেছি (গীতালি)
সুদূর আকাশে ওড়ে চিল (প্রাণের ডাক: বীথিকা)
সুদূর প্রবাসে আজি কেন রে কী জানি (হাসি: কড়ি ও কোমল)
সুদূরের পানে চাওয়া উৎকণ্ঠিত আমি (দূরের গান: সানাই)
সুধাকান্ত (54: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
সুধীর বাঙাল গেল কোথায় (49: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
সুধীর যখন কর্ম করেন সু-- ধীর করক্ষেপে (51: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
সুধীরে নিশার আঁধার ভেদিয়া (আগমনী: কবিতা)
সুনিবিড় শ্যামলতা (122: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
সুন্দর বটে তব অঙ্গদখানি (30: গীতিমাল্য)
সুন্দর ভক্তির ফুল অলক্ষ্যে নিভৃত তব মনে (আশীর্বাদ: পরিশেষ)
সুন্দর, তুমি এসেছিলে আজ প্রাতে (গীতাঞ্জলি)
সুন্দর, তুমি চক্ষু ভরিয়া (অশ্রু: মহুয়া)
সুন্দরী ছায়ার পানে তরু চেয়ে থাকে (৮: লেখন)
সুন্দরী তুমি শুকতারা (শুকতারা: মহুয়া)
সুন্দরের অশ্রুজল দেখা দেয় যেই (123: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
সুন্দরের কোন্ মন্ত্রে (243: স্ফুলিঙ্গ)
সুবলদাদা আনল টেনে আদমদিঘির পাড়ে (1: ছড়া)
সুরলোকে নৃত্যের উৎসবে (1: রোগশয্যায়)
সুশীলা আমার, জানালার 'পরে (অনুবাদ কবিতা)
সুশ্রী নয় এমন লোকের অভাব নেই জগতে (সহযাত্রী: পুনশ্চ)
সুয়োরাণী কহে, রাজা দুয়োরাণীটার (চুরি-নিবারণ: কণিকা)
সূতো বা সূতপুত্রো বা (ভট্টনারায়ণ-বররুচি-প্রমুখ: রূপান্তর)
সূর্য কখন আলোর তিলক (124: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
সূর্য গেল অস্তপারে (পরামর্শ: ক্ষণিকা)
সূর্য চলেন ধীরে (তপস্যা: চিত্রবিচিত্র)
সূর্য দুঃখ করি বলে নিন্দা শুনি স্বীয় (মহতের দুঃখ: কণিকা)
সূর্য যখন উড়ালো কেতন (তুমি: পরিশেষ)
সূর্যপানে চেয়ে ভাবে মল্লিকামুকুল (১৩৬: লেখন)
সূর্যমুখীর বর্ণে বসন (অর্ঘ্য: মহুয়া)
সূর্যান্তদিগন্ত হতে বর্ণচ্ছটা উঠেছে উচ্ছ্বাসি (দুজন: বীথিকা)
সূর্যাস্তের পথ হতে বিকালের রৌদ্র এল নেমে (অপঘাত: সানাই)
সূর্যাস্তের রঙে রাঙা ধরা যেন পরিণত ফল (১০৭: লেখন)
সৃষ্টি-প্রলয়ের তত্ত্ব (পত্র: প্রহাসিনী)
সৃষ্টির চলেছে খেলা (30: রোগশয্যায়)
সৃষ্টির প্রাঙ্গণে দেখি বসন্তে অরণ্যে ফুলে ফুলে (মিলন: মহুয়া)
সৃষ্টির রহস্য আমি তোমাতে করেছি অনুভব (সৃষ্টিরহস্য: মহুয়া)
সৃষ্টিলীলাপ্রাঙ্গণের প্রান্তে দাঁড়াইয়া (13: জন্মদিনে)
সে আসি কহিল, ‘প্রিয়ে, মুখ তুলি চাও’ (স্পর্ধা: কল্পনা)
সে উদার প্রত্যুষের প্রথম অরুণ (68: নৈবেদ্য)
সে ছিল আরেক দিন এই তরী-'পরে (স্মৃতি: চৈতালি)
সে তো সে দিনের কথা, বাক্যহীন যবে (46: উৼসর্গ)
সে পরম পরিপূর্ণ প্রভাতের লাগি (67: নৈবেদ্য)
সে বৎসর শান্তিনিকেতন-আম্রবীথিকায় বসন্ত-উৎসব হয়েছিল (আম্রবন: বনবাণী)
সে যখন বিদায় নিয়ে গেল (বিদায়: ছবি ও গান)
সে যখন বেঁচে ছিল গো, তখন (2: স্মরণ)
সে যে পাশে এসে বসেছিল (গীতাঞ্জলি)
সে যেন খসিয়া-পড়া তারা (নাম্নী - ঝামরী: মহুয়া)
সে যেন গ্রামের নদী (নাম্নী - শামলী: মহুয়া)
সে লড়াই ঈশ্বরের বিরুদ্ধে লড়াই (244: স্ফুলিঙ্গ)
সেই আমাদের দেশের পদ্ম (245: স্ফুলিঙ্গ)
সেই চাঁপা, সেই বেলফুল (স্নেহস্মৃতি: চিত্রা)
সেই তো আমি চাই (গীতালি)
সেই তো প্রেমের গর্ব ভক্তির গৌরব (42: নৈবেদ্য)
সেই পুরাতন কালে ইতিহাস যবে (17: জন্মদিনে)
সেই ভালো, তবে তুমি যাও (বিচ্ছেদের শান্তি: মানসী)
সেই ভালো, প্রতি যুগ আনে না আপন অবসান (অতীত কাল: পূরবী)
সেকালের জয়গৌরব খসি (125: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
সেটুকু তোর অনেক আছে (সীমা: খেয়া)
সেতারের তারে (246: স্ফুলিঙ্গ)
সেথায় কপোত-বধূ লতার আড়ালে (সম্মিলন: অনূদিত কবিতা)
সেদিন আমাদের ছিল খোলা সভা (বিশ: শেষ সপ্তক)
সেদিন আমার জন্মদিন (1: জন্মদিনে)
সেদিন উষার নববীণাঝংকারে (মিলন: পরিশেষ)
সেদিন কি তুমি এসেছিলে ওগো (39: উৼসর্গ)
সেদিন ছিলে তুমি আলো-আঁধারের মাঝখানটিতে (দ্বৈত: শ্যামলী)
সেদিন তুমি দূরের ছিলে মম (দূরবর্তিনী: সানাই)
সেদিন তোমার মোহ লেগে (পোড়োবাড়ি: বীথিকা)
সেদিন প্রভাতে সূর্য এইমতো উঠেছে অম্বরে (বোরোবুদুর: পরিশেষ)
সেদিন বরষা ঝরঝর ঝরে (পুরস্কার: সোনার তরী)
সেদিনে আপদ আমার যাবে কেটে (95: গীতিমাল্য)
সোঁদালের ডালের ডগায় (আঘাত: পরিশেষ)
সোনার মুকুট ভাসাইয়া দাও (১৩৭: লেখন)
সোনায় রাঙায় মাখামাখি (247: স্ফুলিঙ্গ)
সোম মঙ্গল বুধ এরা সব (রবিবার: শিশু ভোলানাথ)
স্খলিত পালখ ধূলায় জীর্ণ (৪৬: লেখন)
স্তব্ধ অতল শব্দবিহীন মহাসমুদ্রতলে (৮০: লেখন)
স্তব্ধ বাদুড়ের মতো জড়ায়ে অযুত শাখা (নিশীথচেতনা: ছবি ও গান)
স্তব্ধ যাহা পথপার্শ্বে, অচৈতন্য, যা রহে না জেগে (248: স্ফুলিঙ্গ)
স্তব্ধ হল দশ দিক নত করি আঁখি (প্রথম চুম্বন: চৈতালি)
স্তব্ধ হয়ে কেন্দ্র আছে, না দেখা যায় তারে (১২৫: লেখন)
স্তব্ধতা উচ্ছ্বসি উঠে গিরিশৃঙ্গরূপে (249: স্ফুলিঙ্গ)
স্তব্ধরাতে একদিন (পূর্ণতা: পূরবী)
স্তুতি নিন্দা বলে আসি, গুণ মহাশয় (স্তুতি নিন্দা: কণিকা)
স্ত্রীর বোন চায়ে তার (খাপছাড়া)
স্থির জেনেছিলেম, পেয়েছি তোমাকে (এক: শেষ সপ্তক)
স্থির নয়নে তাকিয়ে আছি (4: গীতিমাল্য)
স্নিগ্ধ মেঘ তীব্র তপ্ত (250: স্ফুলিঙ্গ)
স্নেহ-উপহার এনে দিতে চাই (উপহার: শিশু)
স্নেহ-উপহার এনেছি রে দিতে (জন্মতিথির উপহার: কড়ি ও কোমল)
স্পষ্ট মনে জাগে (আরেক দিন: পরিশেষ)
স্ফুলিঙ্গ তার পাখায় পেল ক্ষণকালের ছন্দ (৭: লেখন)
স্বপ্ন আমার জোনাকি (My fancies are fireflies) (১: লেখন)
স্বপ্ন কহে, আমি মুক্ত, নিয়মের পিছে (সত্যের সংযম: কণিকা)
স্বপ্ন দেখেছিনু প্রেমাগ্নিজ্বালার (অনুবাদ কবিতা)
স্বপ্ন দেখেছেন রাত্রে হবুচন্দ্র ভূপ (হিং টিং ছট্: সোনার তরী)
স্বপ্ন যদি হ'ত জাগরণ (মেঘের খেলা: মানসী)
স্বপ্ন হঠাৎ উঠল রাতে (খাপছাড়া)
স্বপ্নগগন পথের-চিহ্ন-হীন (যুগল পাখি: বীথিকা)
স্বপ্নে দেখি নৌকো আমার (খাপছাড়া)
স্বর্গ কোথায় জানিস কি তা ভাই (24: বলাকা)
স্বর্গের চোখের জলে (126: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
স্বর্ণসুধা-ঢালা এই প্রভাতের বুকে (প্রভাত: পূরবী)
স্বল্প সেও স্বল্প নয়, বড়োকে ফেলে ছেয়ে (৬৩: লেখন)
স্বল্প-আয়ু এ জীবনে যে-কয়টি আনন্দিত দিন (16: স্মরণ)
স্বাতন্ত্র৻স্পর্ধায় মত্ত পুরুষেরে করিবারে বশ (নারী: সানাই)
স্বার্থের সমাপ্তি অপঘাতে। অকস্মাৎ (65: নৈবেদ্য)
স্মৃতি সে যে নিশিদিন (127: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
স্মৃতিকাপালিনী পূজারতা, একমনা (251: স্ফুলিঙ্গ)
স্মৃতিরে আকার দিয়ে আঁকা (ভূমিকা: আকাশপ্রদীপ)
© tagoreweb.in, 2010 - 2020