Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© tagoreweb.in, 2010 - 2020
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
দ
দ
দক্ষিণায়নের সূর্যোদয় আড়াল ক'রে (ময়ূরের দৃষ্টি: আকাশপ্রদীপ)
দক্ষিণে বেঁধেছি নীড়, চুকেছে লোকের ভিড় (পত্র: মানসী)
দখিন হতে আনিলে,বায়ু (১৪৪: লেখন)
দরিদ্রা বলিয়া তোরে বেশি ভালোবাসি (দরিদ্রা: সোনার তরী)
দর্পণ লইয়া তারে কী প্রশ্ন শুধাও একমনে (দর্পণ: মহুয়া)
দাঁড়ায়ে গিরি, শির মেঘে তুলে (২০: লেখন)
দাঁড়িয়ে আছ আধেক-খোলা (অনাহত: খেয়া)
দাঁড়িয়ে আছ আড়ালে (হারানো মন: শ্যামলী)
দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার (70: গীতিমাল্য)
দাঁয়েদের গিন্নিটি (খাপছাড়া)
দাও খুলে দাও, সখী, ওই বাহুপাশ (বন্দী: কড়ি ও কোমল)
দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর (সভ্যতার প্রতি: চৈতালি)
দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও (গীতাঞ্জলি)
দাও-না ছুটি (ছুটি: পুনশ্চ)
দাদুরে যে মনে করে লিখেছ এ চিঠি (48: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
দামামা ওই বাজে (16: জন্মদিনে)
দামিনীর আঁখি কিবা (অনুবাদ কবিতা)
দামু বোস আর চামু বোসে (পত্র: কড়ি ও কোমল)
দাড়ীশ্বরকে মানত ক'রে (খাপছাড়া)
দিকে দিকে দেখা যায় বিদর্ভ, বিরাট (প্রাচীন ভারত: চৈতালি)
দিগন্তে ওই বৃষ্টিহারা (110: স্ফুলিঙ্গ)
দিগন্তে পথিক মেঘ (111: স্ফুলিঙ্গ)
দিগ্বলয়ে (112: স্ফুলিঙ্গ)
দিদিমণি আঁট করে দিলে মোর দিন (দিদিমণি: প্রহাসিনী)
দিদিমণি-- অফুরান সান্ত্বনার খনি (19: আরোগ্য)
দিন চলে না যে (খাপছাড়া)
দিন দেয় তার সোনার বীণা (১১৬: লেখন)
দিন পরে যায় দিন, স্তব্ধ বসে থাকি; (16: আরোগ্য)
দিন রাত্রি নাহি মানি, আয় তোরা আয় রে (দিন রাত্রি নাহি মানি: অনুবাদ কবিতা)
দিন সে প্রাচীন অতি প্রবীণ বিষয়ী (সন্ধ্যা: নবজাতক)
দিন হয়ে গেল গত (৪৩: লেখন)
দিনশেষ হয়ে এল, আঁধারিল ধরণী (দিনশেষে: চিত্রা)
দিনান্তে ধরণী যথা (49: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
দিনান্তের মুখ চুম্বি রাত্রি ধীরে কয় (চিরনবীনতা: কণিকা)
দিনান্তের ললাট লেপি' (১৪৭: লেখন)
দিনে দিনে মোর কর্ম আপন দিনের মজুরি পায় (১০০: লেখন)
দিনের আলো নামে যখন (113: স্ফুলিঙ্গ)
দিনের আলো নিবে এল (বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর: শিশু)
দিনের আলোক যবে রাত্রির অতলে (১৩২: লেখন)
দিনের কর্মে মোর প্রেম যেন (১১৯: লেখন)
দিনের প্রহরগুলি হয়ে গেল পার (114: স্ফুলিঙ্গ)
দিনের প্রান্তে এসেছি (ছয়: শেষ সপ্তক)
দিনের রৌদ্রে আবৃত বেদনা বচনহারা (৩৭: লেখন)
দিনের শেষে ঘুমের দেশে ঘোমটা-পরা ওই ছায়া (শেষ খেয়া: খেয়া)
দিবস যদি সাঙ্গ হল (গীতাঞ্জলি)
দিবসরজনী তন্দ্রাবিহীন (115: স্ফুলিঙ্গ)
দিবসে চক্ষুর দম্ভ দৃষ্টিশক্তি লয়ে (শক্তির শক্তি: কণিকা)
দিবসে যাহারে করিয়াছিলাম হেলা (১৪০: লেখন)
দিবসের অপরাধ সন্ধ্যা যদি ক্ষমা করে তবে (৭৪: লেখন)
দিবসের দীপে শুধু থাকে তেল (১২৬: লেখন)
দিলে তুমি সোনা-মোড়া ফাউণ্টেন পেন (পত্রলেখা: পুনশ্চ)
দিয়েছ প্রশ্রয় মোরে, করুণানিলয় (সংযোজন - ৪: উৼসর্গ)
দীর্ঘ দুঃখরাত্রি যদি (13: রোগশয্যায়)
দীর্ঘকাল অনাবৃষ্টি, অতি দীর্ঘকাল (86: নৈবেদ্য)
দু-কানে ফুটিয়ে দিয়ে (খাপছাড়া)
দুঃখ এ নয়, সুখ নহে গো (গীতালি)
দুঃখ এড়াবার আশা (117: স্ফুলিঙ্গ)
দুঃখ যদি না পাবে তো (গীতালি)
দুঃখ যে তোর নয় রে চিরন্তন (গীতালি)
দুঃখ যেন জাল পেতেছে চারদিকে (দুঃখ যেন জাল পেতেছে: শেষ সপ্তক)
দুঃখ, তব যন্ত্রণায় যে দুর্দিনে চিত্ত উঠে ভরি (দুঃখসম্পদ: পূরবী)
দুঃখশিখার প্রদীপ জ্বেলে (118: স্ফুলিঙ্গ)
দুঃখী তুমি একা (দুঃখী: বীথিকা)
দুঃখের আঁধার রাত্রি বারে বারে (14: শেষ লেখা)
দুঃখের আগুন কোন্ জ্যোতির্ময় পথরেখা টানে (৯৩: লেখন)
দুঃখের দিনে লেখনীকে বলি (বিশ্বশোক: পুনশ্চ)
দুঃখের বরষায় (গীতালি)
দুঃসহ দুঃখের বেড়াজালে (29: রোগশয্যায়)
দুঃস্বপন কোথা হতে এসে (গীতাঞ্জলি)
দুই তীরে তার বিরহ ঘটায়ে (২৫: লেখন)
দুই পারে দুই কূলের আকুল প্রাণ (116: স্ফুলিঙ্গ)
দুই প্রাণ মিলাইয়া (50: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
দুইটি কোলের ছেলে গেছে পর-পর (বিসর্জন: কাহিনী)
দুইটি হৃদয়ে একটি আসন (বিবাহমঙ্গল: কল্পনা)
দুখানি চরণ পড়ে ধরণীর গায় (চরণ: কড়ি ও কোমল)
দুখের দশা শ্রাবণরাতি (119: স্ফুলিঙ্গ)
দুখের বেশে এসেছ বলে (দুঃখমূর্তি: খেয়া)
দুজন সখীরে (দুই সখী: বীথিকা)
দুটি বোন তারা হেসে যায় কেন (দুই বোন: ক্ষণিকা)
দুন্দুভি বেজে ওঠে (উৎসব: চিত্রবিচিত্র)
দুর হতে যারে পেয়েছি পাশে (১৫৫: লেখন)
দুর্গম দূর শৈলশিরের (প্রবাহিনী: পূরবী)
দুর্গম পথের প্রান্তে পান্থশালা-'পরে (52: নৈবেদ্য)
দুর্গম সংসার-পথে আজ হতে, হে যুগল যাত্রী (31: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
দুর্দিন ঘনায়ে এল ঘন অন্ধকারে (85: নৈবেদ্য)
দুর্ভিক্ষ শ্রাবস্তীপুরে যবে (নগরলক্ষ্মী: কথা)
দুর্যোগ আসি টানে যবে ফাঁসি (দুর্দিনে: পরিশেষ)
দুয়ার-বাহিরে যেমনি চাহি রে (লীলাসঙ্গিনী: পূরবী)
দুয়ারে তোমার ভিড় ক'রে যারা আছে (20: উৼসর্গ)
দুয়ারে প্রস্তুত গাড়ি; বেলা দ্বিপ্রহর (যেতে নাহি দিব: সোনার তরী)
দূর অতীতের পানে পশ্চাতে ফিরিয়া চাহিলাম (নাট্যশেষ: বীথিকা)
দূর এসেছিল কাছে (১৭: লেখন)
দূর প্রবাসে সন্ধ্যাবেলায় বাসায় ফিরে এনু (চিঠি: পূরবী)
দূর মন্দিরে সিন্ধুকিনারে (পথবর্তী: মহুয়া)
দূর সাগরের পারের পবন (120: স্ফুলিঙ্গ)
দূর স্বর্গে বাজে যেন নীরব ভৈরবী (শেষ চুম্বন: চৈতালি)
দূর হতে কী শুনিস মৃত্যুর গর্জন, ওরে দীন (37: বলাকা)
দূর হতে কয় কবি (মধুসন্ধায়ী - ৪: প্রহাসিনী)
দূর হতে ভেবেছিনু মনে (মৃত্যুঞ্জয়: পরিশেষ)
দূরে অশথতলায় (বাউল: শিশু ভোলানাথ)
দূরে গিয়েছিলে চলি; বসন্তের আনন্দভাণ্ডার (প্রত্যাগত: মহুয়া)
দূরে বহুদূরে (স্বপ্ন: কল্পনা)
দূরের মানুষ কাছের হলেই (51: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
দৃষ্টিজালে জড়ায় ওকে হাজারখানা চোখ (জন্মদিন: সেঁজুতি)
দেখছ না কি, নীল মেঘে আজ (সাত সমুদ্র পারে: শিশু ভোলানাথ)
দেখিছ না অয়ি ভারত-সাগর (দিল্লি দরবার: কবিতা)
দেখিনু যে এক আশার স্বপন (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ১২: অনূদিত কবিতা)
দেখিলাম খানকয়েক পুরাতন চিঠি (14: স্মরণ)
দেখিলাম-- অবসন্ন চেতনার গোধূলিবেলায় (9: প্রান্তিক)
দেখো চেয়ে গিরির শিরে (33: উৼসর্গ)
দেখ্ রে চেয়ে নামল বুঝি ঝড় (ঝড়: ছড়ার ছবি)
দেবতা জেনে দূরে রই দাঁড়ায়ে (গীতাঞ্জলি)
দেবতা মানবলোকে ধরা দিতে চায় (দেবতা: বীথিকা)
দেবতা যে চায় পরিতে গলায় (১৩৫: লেখন)
দেবতামন্দিরমাঝে ভকত প্রবীণ (দেবতার বিদায়: চৈতালি)
দেবতার সৃষ্টি বিশ্ব মরণে নূতন হয়ে উঠে (৮৯: লেখন)
দেবদারু, তুমি মহাবাণী (দেবদারু: বীথিকা)
দেবমন্দির-আঙিনাতলে শিশুরা করেছে মেলা (১৪: লেখন)
দেবী, অনেক ভক্ত এসেছে তোমার চরণতলে (সাধনা: চিত্রা)
দেশশূন্য, কালশূন্য, জ্যোতিঃশূন্য, মহাশূন্য-'পরি (সৃষ্টি স্থিতি প্রলয়: প্রভাতসংগীত)
দেহটা যেমনি ক'রে ঘোরাও যেখানে (কাকঃ কাকঃ পিকঃ পিকঃ: কণিকা)
দেহে আর মনে প্রাণে হয়ে একাকার (27: নৈবেদ্য)
দেহে মনে সুপ্তি যবে করে ভর (জাগরণ: বীথিকা)
দেহের মধ্যে বন্দী প্রাণের ব্যাকুল চঞ্চলতা (প্রশ্ন: শেষ সপ্তক)
দেয়ালের ঘেরে যারা (নামকরণ: প্রহাসিনী)
দৈবে তুমি (গানের জাল: সানাই)
দোতলার জানলা থেকে চোখে পড়ে (পুকুর-ধারে: পুনশ্চ)
দোতলায় ধুপ্ধাপ্ (খাপছাড়া)
দোলে রে প্রলয় দোলে অকূল সমুদ্র-কোলে (সিন্ধুতরঙ্গ: মানসী)
দোষী করিব না তোমারে (আত্মছলনা: সানাই)
দোসর আমার, দোসর ওগো, কোথা থেকে (দোসর: পূরবী)
দোয়াতখানা উলটি ফেলি (121: স্ফুলিঙ্গ)
দ্বার খোলা ছিল মনে, অসর্তকে সেথা অকস্মাৎ (12: আরোগ্য)
দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটারে রুখি (একই পথ: কণিকা)
দয়া করে ইচ্ছা করে (গীতাঞ্জলি)
দয়া দিয়ে হবে গো মোর (গীতাঞ্জলি)
দয়া বলে, কে গো তুমি মুখে নাই কথা (পরিচয়: কণিকা)
দয়াময়ি, বাণি, বীণাপাণি, (অবসাদ: কবিতা)
© tagoreweb.in, 2010 - 2020